আপু!
তোর মনে আছে কিনা জানিনা, বেশ কয়েকবছর আগে সম্ভবত থার্টি ফার্স্ট নাইট পালন করতে গিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে এক মেয়ে শ্লীলতাহানীর শিকার হয়। রাতের ১২ টা বাজে অর্থাৎ মধ্যরাতে তখন হাজার হাজার যুবক যুবতী যৌবনের আবেগে গা ডলাডলি করে মিলিত হয়েছিল নতুন বছরকে বরণ করে নিতে। সেই নারী পুরুষের অবাধ মিলনমেলার আধুনিকতার বলি হয় সেই মেয়েটি। তার জীবনের সবচে মূল্যবান সম্পদে একটা পশুর ঘন কেশযুক্ত কালো হাতের স্পর্শ লাগে। আমি শতভাগ নিশ্চিত, কয়েক মুহূর্তের সেই দুঃস্বপ্নটি আজো ঘুমাতে দেয়না মেয়েটিকে।
আপু দ্যাখ! সময় বয়ে যায়, মুছে যায় স্মৃতি। সেই দিনের ঘটনা সারা দেশে আলোড়ন তুলেছিল। সোচ্চার হয়েছিল সবাই। কিন্তু ঐ যে, সময় বয়ে গেছে? আমরাও ভুলে গেছি সে দিনের ঘটনা। ভুলে গেছে আমাদের হাজার হাজার লাখ লাখ বোন, যারা আগামী ৩১ তারিখ আবার মিলিত হবে সেই আদিম মিলনমেলায়। ছেলে মেয়ের সীমান্তের কাঁটাতার সেদিন উঠে যাবে। গায়ে গা লাগিয়ে, জড়াজড়ি করে, নেচে গেয়ে আবার নারী পুরুষ একে অন্যতে বিলীন হবে। তারপর ফিরে আসবে সেই কেশযুক্ত কালো হাত। খুঁজে বেড়াবে আমাদেরই কারো বোনের সবচে মূল্যবান সম্প...দ। অতঃপর ঘুমাতে দেবেনা তাকে আমৃত্যু।
আপু! তুই এইসব থেকে শত হাত দূরে থাকিস। আমি পুরুষ। আমি জানি আল্লাহ আমাদের কিভাবে সৃষ্টি করেছেন। কিন্তু তুই জানিস না। বিশ্বাস কর! একটুও জানিস না! পুরুষ যখন হাতের কাছে তার সবচে কামনীয় বিষয় পেয়ে যায়, তখন সে হায়েনার চাইতেও হিংস্র হয়ে ওঠে। তুই বলবি সব পুরুষই তো এমন না। হ্যাঁ আপু। সব পুরুষ এমন না। যারা এমন পশু না, তারা কখনই এমন কোথায় যাবেনা, যেখানে নারী পুরুষের কোন ব্যবধান থাকেনা। তারা এমন কোথাও থাকবেনা, যেখানে কোন মেয়ের সাথে তাদের ছোঁয়া লেগে যায়। তারা এমন কোথাও যাবেনা, যেখানে মেয়েরা বেপর্দা হয়ে তাদের গায়ের পাশে নেচে নেচে নিজেকে “এভেইলেভেল” প্রমাণ করে। তুই তাদের একটাকেও এসব জায়গায় পাবিনা আপু! একটাকেও না! তারা আল্লাহকে ভয় করবে। তারা আল্লাহকে সিজদা করবে, নিজের কামনাকে না। যারা মনের দিক থেকে পশু, যাদের কামনা পাশবিক, তাদের তুই এইসব যায়গায় লাখে লাখে পাবি। তারা তোকে হাত দিয়ে না পারলেও চোখ দিয়ে খুবলে খুবলে খাবে। বিশ্বাস কর আপু! তোর সাথে তারা সাধু ব্যক্তি হয়ে কথা বলবে ঠিক! কিন্তু তোর আড়ালে তারা তোকে নিয়ে কি ভাবছে যদি শুনতে পেতি, তুই মরে যেতি বোন। তুই মরে যেতি।
আপু! তুই প্লিজ এইসব থেকে শতহাত দূরে থাকিস !
আপু! তুই আল্লাহকে ভয় করিস।
তোর মনে আছে কিনা জানিনা, বেশ কয়েকবছর আগে সম্ভবত থার্টি ফার্স্ট নাইট পালন করতে গিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে এক মেয়ে শ্লীলতাহানীর শিকার হয়। রাতের ১২ টা বাজে অর্থাৎ মধ্যরাতে তখন হাজার হাজার যুবক যুবতী যৌবনের আবেগে গা ডলাডলি করে মিলিত হয়েছিল নতুন বছরকে বরণ করে নিতে। সেই নারী পুরুষের অবাধ মিলনমেলার আধুনিকতার বলি হয় সেই মেয়েটি। তার জীবনের সবচে মূল্যবান সম্পদে একটা পশুর ঘন কেশযুক্ত কালো হাতের স্পর্শ লাগে। আমি শতভাগ নিশ্চিত, কয়েক মুহূর্তের সেই দুঃস্বপ্নটি আজো ঘুমাতে দেয়না মেয়েটিকে।
আপু দ্যাখ! সময় বয়ে যায়, মুছে যায় স্মৃতি। সেই দিনের ঘটনা সারা দেশে আলোড়ন তুলেছিল। সোচ্চার হয়েছিল সবাই। কিন্তু ঐ যে, সময় বয়ে গেছে? আমরাও ভুলে গেছি সে দিনের ঘটনা। ভুলে গেছে আমাদের হাজার হাজার লাখ লাখ বোন, যারা আগামী ৩১ তারিখ আবার মিলিত হবে সেই আদিম মিলনমেলায়। ছেলে মেয়ের সীমান্তের কাঁটাতার সেদিন উঠে যাবে। গায়ে গা লাগিয়ে, জড়াজড়ি করে, নেচে গেয়ে আবার নারী পুরুষ একে অন্যতে বিলীন হবে। তারপর ফিরে আসবে সেই কেশযুক্ত কালো হাত। খুঁজে বেড়াবে আমাদেরই কারো বোনের সবচে মূল্যবান সম্প...দ। অতঃপর ঘুমাতে দেবেনা তাকে আমৃত্যু।
আপু! তুই এইসব থেকে শত হাত দূরে থাকিস। আমি পুরুষ। আমি জানি আল্লাহ আমাদের কিভাবে সৃষ্টি করেছেন। কিন্তু তুই জানিস না। বিশ্বাস কর! একটুও জানিস না! পুরুষ যখন হাতের কাছে তার সবচে কামনীয় বিষয় পেয়ে যায়, তখন সে হায়েনার চাইতেও হিংস্র হয়ে ওঠে। তুই বলবি সব পুরুষই তো এমন না। হ্যাঁ আপু। সব পুরুষ এমন না। যারা এমন পশু না, তারা কখনই এমন কোথায় যাবেনা, যেখানে নারী পুরুষের কোন ব্যবধান থাকেনা। তারা এমন কোথাও থাকবেনা, যেখানে কোন মেয়ের সাথে তাদের ছোঁয়া লেগে যায়। তারা এমন কোথাও যাবেনা, যেখানে মেয়েরা বেপর্দা হয়ে তাদের গায়ের পাশে নেচে নেচে নিজেকে “এভেইলেভেল” প্রমাণ করে। তুই তাদের একটাকেও এসব জায়গায় পাবিনা আপু! একটাকেও না! তারা আল্লাহকে ভয় করবে। তারা আল্লাহকে সিজদা করবে, নিজের কামনাকে না। যারা মনের দিক থেকে পশু, যাদের কামনা পাশবিক, তাদের তুই এইসব যায়গায় লাখে লাখে পাবি। তারা তোকে হাত দিয়ে না পারলেও চোখ দিয়ে খুবলে খুবলে খাবে। বিশ্বাস কর আপু! তোর সাথে তারা সাধু ব্যক্তি হয়ে কথা বলবে ঠিক! কিন্তু তোর আড়ালে তারা তোকে নিয়ে কি ভাবছে যদি শুনতে পেতি, তুই মরে যেতি বোন। তুই মরে যেতি।
আপু! তুই প্লিজ এইসব থেকে শতহাত দূরে থাকিস !
আপু! তুই আল্লাহকে ভয় করিস।
akta somoi ami amar amma k khub mone mone boka dita je amma ken basai atkai rakhe . amma ken baire ghurte dei na . amma keno amake sob jaiga te jete dei na . amma keno amake bondhu der basai dawate jete dei na . keno amma amar sob friend der bsai deke dining e bosai assignment korai r amader nije pahara dei . ajke bujhi amma keno amon chilen . akta meye kamon hobe tar jonno tar ma r obodan ta onek besi . ak jon ma paren tar meye ke sothik pothe chailaite .valo vabe na hole sason kore holeo . ma der uchit na 31 r name osalin jinis e meye ke allow kora . amar ajo mone pore 31st r rate amader basar gate e tala deya thakto . ajke ami Alhamdulillah pori Allah kase je ami ontoto osalin kisu kori nai Alhamdulillah Allah amake akjon strict honest namaji ma disen . onek onek sukria Allah kase
ReplyDeleter bonra please nijeder somman nije bujhte na sikhle kau apnader somman dibe na . seleder dos diye lav nai . age nije nijer sathe honest hoite hobe . Allah r bidhan mante hobe