হযরত আবু
হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,
“অদূর ভবিষ্যতে
ফোরাত সোনার ভাণ্ডার উন্মুক্ত করে দেবে। সে সময়ে এ ওখানে উপস্থিত থাকবে, সে যেন
তার থেকে কিছুই গ্রহণ না করে”।
(সহিহ বুখারি,
খণ্ড ৬, পৃষ্ঠা ২৬০৫; সুনানে তিরমিজি, খণ্ড ৪, পৃষ্ঠা ৬৯৮)
হযরত আবু
হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,
“সেই পর্যন্ত
কেয়ামত সংঘটিত হবে না, যতক্ষণ না ফোরাত থেকে সোনার পাহাড় বের হবে। তার জন্য মানুষ
যুদ্ধ করবে এবং প্রতি একশ জনে নিরানব্বই জন লোক মারা যাবে। যে কজন জীবনে রক্ষা
পাবে, তারা প্রত্যেকে মনে করবে, বোধ হয় একা আমিই জীবিত আছি”।
(সহিহ মুসলিম,
খণ্ড ৪, পৃষ্ঠা ২২১৯)
দজলা ও ফোরাত নদীর পানি শুকিয়ে যাচ্ছে। এবং এ নিয়ে নাসার গবেষকরাও খুবই চিন্তিত ।
১২/০২/২০১৩ এ একটা রিপোর্টে নিউইয়র্ক টাইমস বলেছে, নাসার গবেষকরা এবং ক্যালিফোর্নিয়া ইউনিভার্সিটি লক্ষ করছে, গত ১০ বছরে ১১৭ লক্ষ একর ফুট খাদের পানি শুকিয়ে গেছে।
অর্থাৎ এই নদীর পানি শুকানো হচ্ছে কেয়ামতের কয়েকটা আলামতের একটা। কিন্তু কেয়ামত আসার আগে অনেক কিছুই ঘটবে, যেমন ইমাম মাহদি এবং দজ্জালের আবির্ভাব।
১২/০২/২০১৩ এ একটা রিপোর্টে নিউইয়র্ক টাইমস বলেছে, নাসার গবেষকরা এবং ক্যালিফোর্নিয়া ইউনিভার্সিটি লক্ষ করছে, গত ১০ বছরে ১১৭ লক্ষ একর ফুট খাদের পানি শুকিয়ে গেছে।
অর্থাৎ এই নদীর পানি শুকানো হচ্ছে কেয়ামতের কয়েকটা আলামতের একটা। কিন্তু কেয়ামত আসার আগে অনেক কিছুই ঘটবে, যেমন ইমাম মাহদি এবং দজ্জালের আবির্ভাব।
আবার কেউ কেউ এই
হাদিসের ব্যাখ্যা করেছেন, এখানে ‘স্বর্ণ’ বলতে তেলসম্পদকে বোঝানো হয়েছে। কারণ,
খনিজ তেলকে ‘ব্ল্যাক গোল্ড’ বলা হয়। ২০০৩ সালে শুরু হওয়া ইরাক যুদ্ধে ফোরাত নদীর
উপকূলবর্তী শহর ফালুজাতে মার্কিন ও মুজাহিদদের মধ্যে তীব্র যুদ্ধ হয়েছিল।
No comments:
Post a Comment