৭০ এর দশকের পরে জন্ম নেওয়া মুমিন পুরুষ ও মুমিন মহিলাদের জন্য গাজাতে চলমান ঘটনা যে বিষয়গুলোকে সামনে নিয়ে আসছেঃ
১। উম্মাহকে গত ৯০ বছর ধরে জাতীয়তাবাদী চেতনার উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত ৫৭ টি সীমানায় আবদ্ধ রাখার তথাকথিত উপকারিতা
২। জাতীয়তাবাদী চেতনার উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত সীমানায় গড়ে তোলা ৫৭ টি সসস্ত্র বাহিনীর তথাকথিত কার্যকারিতা
৩। জাতীয়তাবাদী চেতনার উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত ৫৭ টি সীমানায় শাসন ক্ষমতার অধিষ্ঠিত ও শাসন ক্ষমতা পিয়াসী গোষ্ঠীর ধর্ম বিষয়ক দ্বিমুখীতা
৪। জাতীয়তাবাদী চেতনার উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত ৫৭ টি সীমানা মুছে নবুওতের আদলে খেলাফত ব্যবস্থায় ফিরে যাওয়ার প্রয়োজনীয়তা
৫। জাতীয়তাবাদী চেতনার উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত ৫৭ টি সীমানায় শাসন ক্ষমতার অধিষ্ঠিত ধর্ম বিষয়ক দ্বিমুখী গোষ্ঠীর বিপরীতে একজন খলীফার শাসনের প্রয়োজনীয়তা।
হযরত হুজায়ফা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,
“নবুওয়াত ব্যবস্থা তোমাদের মাঝে ততদিন থাকবে, যতদিন আল্লাহ তাআলা মঞ্জুর করেন। অতঃপর যখন ইচ্ছা, তখন তিনি তা উঠিয়ে নিবেন। তারপর (রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ওফাতের পর) তোমাদের মাঝে নবুওয়াতের পদ্ধতিতে খেলাফত ব্যবস্থা কায়েম হবে এবং তা আল্লাহ তাআলা যতদিন ইচ্ছা ততদিন থাকবে (খুলাফায়ে রাশিদিন এর যুগ)। অতঃপর তিনি তা উঠিয়ে নিবেন। তারপর হানাহানির রাজত্ব প্রতিষ্ঠিত হবে এবং তা আল্লাহ তাআলার যতদিন ইচ্ছা ততদিন থাকবে (রাজতন্ত্র)। অতঃপর আল্লাহর ইচ্ছায় তার বিলুপ্তি ঘটবে। তারপর জবর দখল তথা আধিপত্য বিস্তারের রাজত্ব কায়েম হবে এবং আল্লাহর ইচ্ছায় দুনিয়াতে কিছুকাল বিরাজমান থাকবে (নানা ভূখণ্ডে বর্তমান একনায়কতন্ত্র ও রকমারি বাদ ও তন্ত্রে প্রতিষ্ঠিত স্বৈর শাসকগণ) । তারপর যখন আল্লাহ ইচ্ছা করবেন, তখন এরও অবসান ঘটবে। অতঃপর নবুওয়াতের পদ্ধতিতে খেলাফত রাষ্ট্র-ব্যবস্থা কায়েম হবে। এ বলে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম চুপ রইলেন”।
(মুসনাদে আহমদঃ ৪/২৭৩)
আর তাছাড়া অপর হাদিসে, হযরত আবু উবাইদা (রাঃ) এবং মু’আজ বিন জাবাল (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,
“ইসলামের সূচনা হয়েছে নবুওয়াত ও রহমতের শাসনের মাধ্যমে। এরপর হবে খেলাফত ও রহমতের শাসন। এরপর হবে অত্যাচার লুটেরা বাদশাদের শাসন। এরপর হবে অহংকারী প্রভাবশালী বাদশাদের শাসন, তখন জমিনে অন্যায়, অবিচার, ফেতনা ফ্যাসাদ ছড়িয়ে পড়বে। সেকালের লোকেরা রেশম (সিল্ক), ব্যভিচার (পরকীয়ার পাশাপাশি বয়ফ্রেন্ড-গার্ল ফ্রেন্ডের নামে চলমান বহুল প্রচলিত সামাজিকভাবে স্বীকৃত উঠতি বয়সী অবিবাহিতদের জেনা) এবং মদকে হালাল করে ফেলবে। আল্লাহর সাথে সাক্ষাত পর্যন্ত এর মাধ্যমেই তাদেরকে রিজিক দেওয়া হবে এবং সাহায্য করা হবে”।
(শুয়াইবুল ঈমান আল বায়হাকি, ৫/১৬)
উপরের হাদিসদ্বয়ের প্রেক্ষিতে আমরা যে যুগের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করছি, তা হচ্ছে অন্যায়, অবিচার ও ফেতনা ফ্যাসাদ ছড়িয়ে পড়ার যুগ। আল্লাহ তা’আলার জমিনে সর্বোচ্চ শাসন ব্যাবস্থা (sovereignty) একমাত্র আল্লাহর হওয়া উচিৎ। যদি আল্লাহর জমিনে আল্লাহর কানুন ব্যতীত মানুষের তৈরি কোন কানুন বাস্তবায়নের অপচেস্টা চালানো হয়, তবে অবশ্যই জমিনে অন্যায় অবিচার ও ফেতনা ফ্যাসাদে ভরে যাবে।
১৯২৪ সালে উসমানি খেলাফতের ভেঙ্গে যাওয়ার পর ধীরে ধীরে সমগ্র মুসলিম বিশ্ব আজ ৫৭ টি ভূখণ্ডে বিভক্ত হয়ে বর্তমানে একনায়কতন্ত্র ও রকমারি বাদ ও তন্ত্রে প্রতিষ্ঠিত স্বৈর শাসকদের দ্বারা শাসিত। ‘অতঃপর নবুওয়াতের পদ্ধতিতে খেলাফত ব্যবস্থা কায়েম হবে’ - মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের এ উক্তিই প্রমাণ করে সারা বিশ্বে ইসলামী শাসন পুনরায় প্রতিষ্ঠিত হবে। রাজত্বের লাগাম মুসলিমদের হস্তগত হবে। কখনো এর ব্যতিক্রম হবে না। কারণ, বিভিন্ন বিষয়ে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন, তা যথা সময়ে বাস্তবায়িত হয়েছে। ইতিহাসে তার বহু প্রমাণ রয়েছে। এবং আমরা সেই রকমই একটি ‘ট্রাঞ্জিশনাল ফেজ’ এ আছি।
৯০ বছর ধৈর্য ধরেছি, আর ১০ টি বছর কি উম্মাহ ধৈর্য ধরব না !!!
আল্লাহ ধৈর্যশীলদের পছন্দ করেন।
বর্তমানে যা কিছু ঘটছে, সেই ঘটনা প্রবাহ থেকে বিজয়ের আগাম বার্তা পাওয়া যাচ্ছে। (amin-baig.blogspot.com/2014/ 06/blog-post_24.html)
আমি আল্লাহ ও তার রাসুল (সাঃ) এর শেষ জামানা বিষয়ক হাদিসের উপর আমার ব্যক্তিগত গবেষণার উপর ভিত্তি করে আপনাদের জানিয়ে দিতে চাই,
ইনশাল্লাহ, বিজয় অতি নিকটে ......
যদিও তা আসে আমার আপনারসহ আমাদের পরিবার পরিজন সন্তান সন্ততির রক্ত মাড়িয়ে।
মুমিন পুরুষ বা মুমিন মহিলা হিসাবে উম্মাহর সমষ্টিগত বিজয়ের ব্যাপারে আল্লাহর প্রতিস্রুতির উপর আমাদের বিশ্বাস এই পর্যায়ে দৃঢ় হওয়া প্রয়োজন যে,
ইহুদি বা খ্রিষ্টান বা মূর্তিপূজারী কোন কাফের গোষ্ঠীর অনুগত কোন মুনাফিক বা ফাসেক পুরুষ বা মহিলা যদি 'আব্দুল্লাহ' বা 'ফাতেমা' নাম নিয়ে এসে বলে,
"আপনিই এই মুহূর্তে দুনিয়ার বুকে বেঁচে থাকা সর্বশেষ মুসলিম যে জাতীয়তাবাদী চেতনার উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত ৫৭ টি সীমানায় প্রচলিত মানব রচিত দ্বীনের বিপরীতে আল্লাহর দ্বীনকে বিজয়ী দেখতে চান (তাদের ভাষায় মৌলবাদী বা সন্ত্রাসী) !!! "
তবে তার মুখের উপর যেন বলে দিতে পারেন,
"তআহলে তো আমিই সেই ভাগ্যবান পুরুষ বা মহিলা, যে গোটা মুসলিম জাহানের পক্ষ থেকে বিজয় দেখে যাব, সেজন্য যদি আল্লাহর আমার সাহায্যার্থে পবিত্র কোরআনে প্রতিশ্রুত সেই সহস্র ফেরেশতাকে প্রেরণ করতে হয়। কারণ, আল্লাহর প্রতিশ্রুতিই সত্য।"
আল্লাহ বলেন,
“আমার বান্দা ও রাসূলগণের ব্যাপারে আমার এ সিদ্ধান্ত অনেক আগে থেকেই হয়ে আছে যে তাদেরকে নিশ্চয়ই (আমার পক্ষ থেকে) সাহায্য করা হবে এবং আমার বাহিনীই (সর্বশেষে) বিজয়ী হবে।”
সূরা সাফফাত, আয়াত ১৭১-১৭৩
সামনে, ২০১৪ থেকে ২০২১ থেকে ২০২৫ !!!!
১। উম্মাহকে গত ৯০ বছর ধরে জাতীয়তাবাদী চেতনার উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত ৫৭ টি সীমানায় আবদ্ধ রাখার তথাকথিত উপকারিতা
২। জাতীয়তাবাদী চেতনার উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত সীমানায় গড়ে তোলা ৫৭ টি সসস্ত্র বাহিনীর তথাকথিত কার্যকারিতা
৩। জাতীয়তাবাদী চেতনার উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত ৫৭ টি সীমানায় শাসন ক্ষমতার অধিষ্ঠিত ও শাসন ক্ষমতা পিয়াসী গোষ্ঠীর ধর্ম বিষয়ক দ্বিমুখীতা
৪। জাতীয়তাবাদী চেতনার উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত ৫৭ টি সীমানা মুছে নবুওতের আদলে খেলাফত ব্যবস্থায় ফিরে যাওয়ার প্রয়োজনীয়তা
৫। জাতীয়তাবাদী চেতনার উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত ৫৭ টি সীমানায় শাসন ক্ষমতার অধিষ্ঠিত ধর্ম বিষয়ক দ্বিমুখী গোষ্ঠীর বিপরীতে একজন খলীফার শাসনের প্রয়োজনীয়তা।
হযরত হুজায়ফা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন,
“নবুওয়াত ব্যবস্থা তোমাদের মাঝে ততদিন থাকবে, যতদিন আল্লাহ তাআলা মঞ্জুর করেন। অতঃপর যখন ইচ্ছা, তখন তিনি তা উঠিয়ে নিবেন। তারপর (রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ওফাতের পর) তোমাদের মাঝে নবুওয়াতের পদ্ধতিতে খেলাফত ব্যবস্থা কায়েম হবে এবং তা আল্লাহ তাআলা যতদিন ইচ্ছা ততদিন থাকবে (খুলাফায়ে রাশিদিন এর যুগ)। অতঃপর তিনি তা উঠিয়ে নিবেন। তারপর হানাহানির রাজত্ব প্রতিষ্ঠিত হবে এবং তা আল্লাহ তাআলার যতদিন ইচ্ছা ততদিন থাকবে (রাজতন্ত্র)। অতঃপর আল্লাহর ইচ্ছায় তার বিলুপ্তি ঘটবে। তারপর জবর দখল তথা আধিপত্য বিস্তারের রাজত্ব কায়েম হবে এবং আল্লাহর ইচ্ছায় দুনিয়াতে কিছুকাল বিরাজমান থাকবে (নানা ভূখণ্ডে বর্তমান একনায়কতন্ত্র ও রকমারি বাদ ও তন্ত্রে প্রতিষ্ঠিত স্বৈর শাসকগণ) । তারপর যখন আল্লাহ ইচ্ছা করবেন, তখন এরও অবসান ঘটবে। অতঃপর নবুওয়াতের পদ্ধতিতে খেলাফত রাষ্ট্র-ব্যবস্থা কায়েম হবে। এ বলে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম চুপ রইলেন”।
(মুসনাদে আহমদঃ ৪/২৭৩)
আর তাছাড়া অপর হাদিসে, হযরত আবু উবাইদা (রাঃ) এবং মু’আজ বিন জাবাল (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন,
“ইসলামের সূচনা হয়েছে নবুওয়াত ও রহমতের শাসনের মাধ্যমে। এরপর হবে খেলাফত ও রহমতের শাসন। এরপর হবে অত্যাচার লুটেরা বাদশাদের শাসন। এরপর হবে অহংকারী প্রভাবশালী বাদশাদের শাসন, তখন জমিনে অন্যায়, অবিচার, ফেতনা ফ্যাসাদ ছড়িয়ে পড়বে। সেকালের লোকেরা রেশম (সিল্ক), ব্যভিচার (পরকীয়ার পাশাপাশি বয়ফ্রেন্ড-গার্ল ফ্রেন্ডের নামে চলমান বহুল প্রচলিত সামাজিকভাবে স্বীকৃত উঠতি বয়সী অবিবাহিতদের জেনা) এবং মদকে হালাল করে ফেলবে। আল্লাহর সাথে সাক্ষাত পর্যন্ত এর মাধ্যমেই তাদেরকে রিজিক দেওয়া হবে এবং সাহায্য করা হবে”।
(শুয়াইবুল ঈমান আল বায়হাকি, ৫/১৬)
উপরের হাদিসদ্বয়ের প্রেক্ষিতে আমরা যে যুগের মধ্য দিয়ে অতিক্রম করছি, তা হচ্ছে অন্যায়, অবিচার ও ফেতনা ফ্যাসাদ ছড়িয়ে পড়ার যুগ। আল্লাহ তা’আলার জমিনে সর্বোচ্চ শাসন ব্যাবস্থা (sovereignty) একমাত্র আল্লাহর হওয়া উচিৎ। যদি আল্লাহর জমিনে আল্লাহর কানুন ব্যতীত মানুষের তৈরি কোন কানুন বাস্তবায়নের অপচেস্টা চালানো হয়, তবে অবশ্যই জমিনে অন্যায় অবিচার ও ফেতনা ফ্যাসাদে ভরে যাবে।
১৯২৪ সালে উসমানি খেলাফতের ভেঙ্গে যাওয়ার পর ধীরে ধীরে সমগ্র মুসলিম বিশ্ব আজ ৫৭ টি ভূখণ্ডে বিভক্ত হয়ে বর্তমানে একনায়কতন্ত্র ও রকমারি বাদ ও তন্ত্রে প্রতিষ্ঠিত স্বৈর শাসকদের দ্বারা শাসিত। ‘অতঃপর নবুওয়াতের পদ্ধতিতে খেলাফত ব্যবস্থা কায়েম হবে’ - মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের এ উক্তিই প্রমাণ করে সারা বিশ্বে ইসলামী শাসন পুনরায় প্রতিষ্ঠিত হবে। রাজত্বের লাগাম মুসলিমদের হস্তগত হবে। কখনো এর ব্যতিক্রম হবে না। কারণ, বিভিন্ন বিষয়ে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন, তা যথা সময়ে বাস্তবায়িত হয়েছে। ইতিহাসে তার বহু প্রমাণ রয়েছে। এবং আমরা সেই রকমই একটি ‘ট্রাঞ্জিশনাল ফেজ’ এ আছি।
৯০ বছর ধৈর্য ধরেছি, আর ১০ টি বছর কি উম্মাহ ধৈর্য ধরব না !!!
আল্লাহ ধৈর্যশীলদের পছন্দ করেন।
বর্তমানে যা কিছু ঘটছে, সেই ঘটনা প্রবাহ থেকে বিজয়ের আগাম বার্তা পাওয়া যাচ্ছে। (amin-baig.blogspot.com/2014/
আমি আল্লাহ ও তার রাসুল (সাঃ) এর শেষ জামানা বিষয়ক হাদিসের উপর আমার ব্যক্তিগত গবেষণার উপর ভিত্তি করে আপনাদের জানিয়ে দিতে চাই,
ইনশাল্লাহ, বিজয় অতি নিকটে ......
যদিও তা আসে আমার আপনারসহ আমাদের পরিবার পরিজন সন্তান সন্ততির রক্ত মাড়িয়ে।
মুমিন পুরুষ বা মুমিন মহিলা হিসাবে উম্মাহর সমষ্টিগত বিজয়ের ব্যাপারে আল্লাহর প্রতিস্রুতির উপর আমাদের বিশ্বাস এই পর্যায়ে দৃঢ় হওয়া প্রয়োজন যে,
ইহুদি বা খ্রিষ্টান বা মূর্তিপূজারী কোন কাফের গোষ্ঠীর অনুগত কোন মুনাফিক বা ফাসেক পুরুষ বা মহিলা যদি 'আব্দুল্লাহ' বা 'ফাতেমা' নাম নিয়ে এসে বলে,
"আপনিই এই মুহূর্তে দুনিয়ার বুকে বেঁচে থাকা সর্বশেষ মুসলিম যে জাতীয়তাবাদী চেতনার উপর ভিত্তি করে নির্ধারিত ৫৭ টি সীমানায় প্রচলিত মানব রচিত দ্বীনের বিপরীতে আল্লাহর দ্বীনকে বিজয়ী দেখতে চান (তাদের ভাষায় মৌলবাদী বা সন্ত্রাসী) !!! "
তবে তার মুখের উপর যেন বলে দিতে পারেন,
"তআহলে তো আমিই সেই ভাগ্যবান পুরুষ বা মহিলা, যে গোটা মুসলিম জাহানের পক্ষ থেকে বিজয় দেখে যাব, সেজন্য যদি আল্লাহর আমার সাহায্যার্থে পবিত্র কোরআনে প্রতিশ্রুত সেই সহস্র ফেরেশতাকে প্রেরণ করতে হয়। কারণ, আল্লাহর প্রতিশ্রুতিই সত্য।"
আল্লাহ বলেন,
“আমার বান্দা ও রাসূলগণের ব্যাপারে আমার এ সিদ্ধান্ত অনেক আগে থেকেই হয়ে আছে যে তাদেরকে নিশ্চয়ই (আমার পক্ষ থেকে) সাহায্য করা হবে এবং আমার বাহিনীই (সর্বশেষে) বিজয়ী হবে।”
সূরা সাফফাত, আয়াত ১৭১-১৭৩
সামনে, ২০১৪ থেকে ২০২১ থেকে ২০২৫ !!!!
No comments:
Post a Comment